Thursday, August 30, 2018

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা (হাট টিমাটিম টিম টিম)

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা (হাট টিমাটিম টিম টিম)
===============

হাট টিমাটিম টিম টিম
তারা মাঠে পাড়ে ডিম
তাদের খাড়া দুটো শিং
তারা হাট টিমাটিম টিম টিম।

#আপনারা জীবনে কেউ কি দেখেছেন হাট টিমা টিম টিম আসলে কি??

আয় আয় টিয়ে
নায়ে বড়া দিয়ে
না নিয়ে গেল বোয়াল মাছে
তাইনা দেখে ভোদর নাচে।

#বোয়াল মাছে কিভাবে নৌকা নিয়ে গেল, আর ভোদর কে কখনো কি নাচতে দেখেছেন?

আমপাতা জোড়া জোরা
মারব চাবুক চড়ব ঘোড়া
ওরে বুবু সরে দারা
আসছে আমার পাগলা ঘোড়া।

#এটা বাস্তবের সাথে কি কোন মিল আছে?

আরো অনেক আছে সবগুলো আপনারা ভালই জানেন আমার মত। তাই লিখলাম না।

কবিতা তো শুনলেন, এবার আসল কথায় আসি। আমাদেশ দেশে কেন বেকারত্ব বাড়ছে? অামি বলব শুধুমাত্র বাস্ববভিত্তিক শিক্ষার অভাব। যেখানে চীন, জাপান সহ অন্যান্য সকল উন্নত দেশে বাল্যকাল থেকেই বাস্তব শিক্ষা বা কারিগরী শিক্ষা দিয়ে আসছে সেখানে বাংলাদেশে শুধুমাত্র পুথিগত বিদ্যাই শিখানো হচ্ছে।  আজকাল কেউ যদি কাজের জন্য ব্যাংকে এপ্লাই করেন তাহলে ভাইবা থেকে বাদ পড়েন কম্পিটার অপারেটিং না জানার জন্য, টাইপিং না পাড়ার জন্য। আবার অনেক শিক্ষার্থী মুখস্ত বিদ্যা ডিগ্রী অর্জন করে বেকারত্বের পাল্লাটা ভারী করছে। তার জ্ঞান কেবলমাত্র জেনারেল ডিগ্রী হওয়ার ফলে কারিগরী বা উদ্যোক্ত না হয়ে তার জ্ঞানকে কোন কাজেই লাগাতে পারেনা।

একটা বাস্তবধর্মী শিক্ষাব্যাবস্থাকে পাঠ্যক্রমের আওতায় না অানা পর্যন্ত জাতির শিক্ষার হার যতই বাড়ানো হোকনা কেন তা কোন কাজে আসবে না।

তাই আসুন, আমরা সচেতন হই। হাট টিমা টিমের মত কাল্পনিক সব উদ্ভট বিষয়গুলো বর্জন করে প্রকৃত শিক্ষায় শিক্ষিত হই। এই মেসেজটা সর্বত্র ছড়িয়ে দিন যাতে যথাযথ প্রশাসনের নজরে আসে।

ফেইসবুকে যারা শিক্ষামন্ত্রণালয়ে বড় বড় পদবীতে রয়েছেন তাদের বিষয়টিকে আমলে নিয়ে ভবিষৎ প্রজন্মকে রক্ষার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই

(বাকস্বাধীনতা)

ধর্ম ব্যবসা

ধর্ম ব্যবসা একটি অতি উত্তম ব্যবসা। ধর্মই পারে কেবল একটি মানুষকে মোটিভেট করে তার পকেট থেকে কিছুটা সুফল হাসিল করতে। একদল ভন্ড সাধুরা স্রষ্টার দোহাই দিয়ে মানুষকে একটা নির্দিষ্ট গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ রাখে। সাধুরা ঠিকই জানে যে তারা প্রতারনা করছে, ধর্ম ব্যবসা করছে। বুঝেনা কেবল অবোধ মানুষেরা যারা প্রতারিত হচ্ছে। একদল মাটির মুর্তি বানিয়ে তাতে দুধ ঢালছে, আবার আরেকদল মুর্তিকে উপাসনা করছে। ধর্মকে পুজি করে হরেক রকম ফালতু দলিল ছাড়া ওয়াজ নসিহত চলছে। একজন বলে ঐটা করো, আরেকজন বলে ঐটা করোনা। ধর্ম নারীকে করেছে ঘর ছাড়া, নারী থাকে মন্দিরে, মাজারে সামগ্রী হয়ে। কত ধরনের ভন্ড শয়তান আছে মাজারে, ওরসে জলসায় না গেলে বুঝা যাবেনা। সবকিছুর মূলে রয়েছে ধর্ম ব্যবসা। যারা ব্যবসার সাথে জড়িত তারা আমাকে নাস্তিক উপাধি দেয়, আর যারা নির্বোধ তারা বলে তাদের পীরের বিরূদ্ধে কথা বলায় আমায় নাস্তিক উপাধি দেয়।

আস্তিক নাস্তিকের হিসাবটা আপনে পরে সমাধান করবেন। প্রসংগে আসি। হাক্কানী পীর, দেওয়ানবাগী, শরীফতি, মারফতি এসব কি। অাপনার স্রষ্ট্রা কি বলছেন কখনো ঢুল পিঠিয়ে ইসলাম প্রচার করতে? আজকাল অনেকেই টাইটেল লাগায়, রেজভিয়া, হাক্কানী, আল্লামা, দেওয়ানবাগী, চরমোনাই ইত্যাদি ইত্যাদি।

রাস্তার পাশের নেংটা পাগল আজ পীর, আমরা বলি নেংটা বাবা, বদনা শাহ, বিড়ি বাবা, গাঞ্জা বাবা, দড়ি বাবা। কতটা বিকৃত মন মানুষিকতার মানুষ হলে ঐসব ভন্ডদের সবাই পীর মানে বুঝি না।

কতটা নির্বোধ হলে মানুষ নিজে মাটির দলা দিয়ে মুর্তি তৈরী করে আবার তাকেই স্রষ্টা মানে। নির্বোধ। আসলে একদল এটাকে ব্যবসা হিসেবে নেয়, আরেকদল নির্বোধরা তাদের খদ্দের।

এসবের প্রতিবাদ যারা করে তারাই আজ নাস্তিক। পক্ষান্তরে স্রষ্ট্রা দাবি করা দেওয়ানবাগী হয় তাদের উপাসনার বিষয়বস্তু।

Friday, August 17, 2018

পুলিশ তল্লাশি এবং আপনার অধিকার

প্রায়ই দেখা যায় যে ট্রেনে অথবা বাসে পুলিশ কতৃক  সাধারন যাত্রীদের  কোন ধরনের পূর্ব নোটিশ ছাড়াই ব্যাগ বা দেহ তল্লাশী করা হয়। এমনকি হাইওয়ে রোডে সাদা পোষাকদ্বারী পুলিশও যাত্রীদের অনুমতি ব্যতিত ব্যাগ চেপে তল্লাশি করেন। এই আইনের ধরাটা আসলে কি? পুলিশ কি যে কারও ব্যক্তিগত লাগেজ কোন প্রকার পূর্ব নোটিশ ব্যতিত তল্লাশী করার ক্ষমতা রাখে?

আমার জানা মতে তল্লাশির ক্ষেত্রে কমপক্ষে দু’জন গণ্যমান্য ব্যক্তিকে সাক্ষী রাখতে হবে। সংশ্লিষ্ট কোনও ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান থেকে কোনও মালামাল জব্দ করতে হলেও একই নিয়ম মানতে হবে পুলিশকে। এছাড়া, তল্লাশির সময় পুলিশ দলের নেতৃত্বেও কমপক্ষে একজন সাব ইন্সপেক্টর পদমর্যাদার কর্মকর্তা থাকতে হবে। আর এ তল্লাশিতে কেউ বাধা দিলে, তাকে সরকারি কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেফতার করে পুলিশ থানায় নিয়ে যেতে পারবে।

♦♦যে সব আইনের অধীনে পুলিশ তল্লাশি করতে পারেন:♦♦

মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন-এর ৩৬ ধারা মোতাবেক যদি কোন স্থানে মাদক দ্রব্য লুকানো আছে বলে পুলিশ জানতে পারেন, তবে (ইন্সপেক্টর পদের নিচে নয়) পুলিশ অফিসার বিনা পরোয়ানায় ঐ স্থানে তল্লাশি করতে পারেন।

পুলিশ আইনের ২৩(৮) ধারা মোতাবেক পুলিশ কর্তব্যরত অবস্থায় যে কোন জুয়ার আড্ডা, সরাইখানা বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি করতে পারেন।

আফিম আইনের ১৪ ধারা মোতাবেক কনষ্টেবল এর চেয়ে উপরের যে কোন পুলিশ অফিসার আফিম উদ্ধারের জন্য বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি চালাতে পারেন। 

সরকারী অফিস গোপনীয় আইনের ১১(২) ধারা মোতাবেক পুলিশ বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি চালাতে পারেন।

এছাড়াও জুয়া আইনের ৫ ধারা, বিস্ফোরক আইনের ৭ ধারা, আফগারী আইনের ৬৭ ধারা, অস্ত্র আইনের ৩০ ধারার ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য।

উপরে উল্লেখিত ধারা মোতাবেক পুলিশ অফিসার বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি চালাতে পারেন ।

১৮৯৮ সালের ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ১০২, ১০৩ ও পুলিশ রেগুলেশন্স অব বেঙ্গল (পিআরবি) প্রবিধান-২৮০ তে পুলিশের তল্লাশির দায়িত্ব এবং নাগরিকের অধিকার স্পষ্ট করা বলা হয়েছে।

♦♦কোনো ব্যক্তির দেহ তল্লাশির ক্ষেত্রে করণীয়:♦♦

বর্তমানে আমাদের দেশে যেভাবে ব্যক্তিদের তল্লাশি করা হয়, ফৌজদারি কার্যবিধিতে এ ধরনের তল্লাশির সুনির্দিষ্ট কোনো বিধান নেই। ফৌজদারি কার্যবিধির ১০৩(৪) ধারায় বলা হয়েছে, কার্যবিধি ১০২(৩) ধারা অনুসারে কোন ব্যক্তিকে সার্চ বা তল্লাশি করা যাবে। উক্ত ধারায় বলা হয়েছে, ‘যে বস্তুর কারণে তল্লাশি হওয়া উচিত, উক্ত স্থানে বা স্থানের নিকট কোন ব্যক্তি ঐ বস্তু তার শরীরে লুকিয়ে রেখেছে বলে যদি যুক্তিসঙ্গতভাবে সন্দেহ করা যায়, তা হলেও উক্ত ব্যক্তিকে সার্চ করা যেতে পারে।’

অর্থাৎ যে জিনিসটি পুলিশ তল্লাশি করছে তা যদি ওই ব্যক্তির শরীরের ভেতর লুকিয়ে রেখেছে বলে সন্দেহ হয় তাহলে ওই ব্যক্তিকে পুলিশ সন্দেহ করতে পারবে। উক্ত ধারায় এটাও বলা হয়েছে, সন্দেহ করা ব্যক্তি যদি মহিলা হয় তাহলে অন্য আরেকজন মহিলা দ্বারা কঠোর শালীনতার মধ্য দিয়ে তল্লাশি করতে হবে।

ফৌজদারি কার্যবিধির ৫২ ধারা অনুযায়ী মহিলাদের দেহ তল্লাশির সময় নিন্মে লিখিত বিষয়গুলো খুব সতর্কতার সহিত পালন করতে হবে:-

মহিলাদের দেহ তল্লাশি মহিলা পুলিশ দিয়েই করাতে হবে; পুরুষ পুলিশ কোনভাবেই কোন নারীকে তল্লাশি করার অধিকার রাখে না।

দেহ তল্লাশির সময় সব শালীনতা রক্ষা করতে হবে। সে সময় কোন পুরুষ লোক সেখানে উপস্থিত থাকতে পারবে না।

মহিলা পুলিশ না থাকলে স্থানীয় কোন মহিলাকে দিয়ে তল্লাশি করাতে হবে।
সন্দেহকৃত কোনো স্থান বা বাড়ির তল্লাশির জন্য যেমন দুই বা ততোধিক গণ্যমান্য ব্যক্তি সাক্ষী হিসেবে থাকতে হয় ঠিক তেমনি ব্যক্তির তল্লাশির ক্ষেত্রেও তা অবশ্যই পালনযোগ্য। ব্যক্তির কাছ থেকে আটককৃত জিনিসের একটি তালিকা করবে পুলিশ এবং ওই ব্যক্তি চাইলেই তাকে একটি নকল দিতে হবে।

১০৩ ধারায় আরো উল্লেখ করা হয়েছে, লিখিত আদেশ দ্বারা আহবান জানানো সত্ত্বেও যে ব্যক্তি যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া তল্লাশিতে উপস্থিত না হয় ও সাক্ষী হতে অস্বীকার বা অবহেলা করেন, তিনি দণ্ডবিধির ১৮৭ ধারা অনুযায়ী অপরাধ করেছেন বলে ধরা হবে।

♦♦তল্লাশির আগে করণীয়:♦♦

তল্লাশি কাজে স্বাক্ষী হওয়ার জন্য ২/৩ জন স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিকে আহ্বান করতে হবে।(ফৌঃ কাঃ১০৩ ধারা, পিআরবিঃ ৪৬৫ নিয়ম)
কোনো গৃহে বা আবাস স্থলে তল্লাশি করার জন্য বাড়ীর মালিকের অনুমতি নিতে হবে। (ফৌঃ কাঃ ১০২(১) ধারা।)

যে স্থান তল্লাশি করা হবে সেই স্থানে পর্দাশীল মহিলা থাকলে তাদের শালীনতা বাজায় রেখে সরানোর ব্যবস্থা করতে হবে এবং খেয়াল রাখতে হবে যাতে তারা কোন অপরাধজনক বস্তু নিয়ে পালিয়ে না যায়।
দায়িত্বরত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ তল্লাশি কাজে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না।

বাড়ীর মালিক ও সাক্ষীদের সামনে যারা তল্লাশি করবেন তাদেরও শরীর তল্লাশি করে দেখাতে হবে।(ফৌঃ কাঃ ১০৩ ধারা, পিআরবি ২৮০ নিয়ম।)
কোনো গৃহে বা আবাস স্থলে তল্লাশি করার সময় বাড়ীর মালিককে জিজ্ঞাসা করে নিতে হবে যে ঐ স্থানে কোন ক্ষতিকর বস্তু আছে কিনা।

♦♦তল্লাশির সময় করণীয়:♦♦

কোনো গৃহে বা আবাস স্থলে তল্লাশি কালে বাড়ীর মালিককে সঙ্গে নিয়ে তল্লাশি করতে হবে ।(ফৌঃ কাঃ ১০৩(৩) ধারা।)

পরোয়ানায় উল্লেখিত স্থান ব্যতীত অন্য কোন স্থানে তল্লাশি করা যাবে না।(ফৌঃ কাঃ ৯৭ ধারা।)

যে বস্তুটির জন্য তল্লাশি কার্যক্রম চালানো হচ্ছে সেই বস্তুটি যদি কারো শরীরে লুকানো আছে বলে সন্দেহ হয় তাহলে তার শরীরও তল্লাশি করা যাবে।

নারী হলে নারী পুলিশ দ্বারা তল্লাশি করাতে হবে।(ফৌঃ কাঃ ১০২(৩) ধারা, ফৌঃ কাঃ ৫২ ধারা।)

বে-আইনীভাবে তল্লাশি কালে কাউকে হয়রানী ও বিরক্ত করা যাবে না। (পিআরবি ২৬০ নিয়ম।)

বাদীকে সঙ্গে রাখা যাবে না ।

পরোয়ানায় উল্লেখিত বস্তু ব্যতীত অন্য কোন বস্তু নেওয়া করা যাবে না। (ডিএমপি অধ্যাদেশ ৫১,৫২ ধারা।)

♦♦তল্লাশির পরে করণীয়:♦♦

তল্লাশি করে কোন বস্তু উদ্ধার করা হলে ৩ কপি জব্দ তালিকা তৈরি করে সাক্ষীদের স্বাক্ষর নিয়ে বাড়ীর মালিককে এক কপি, কোর্টে এক কপি এবং থানায় এক কপি জমা দিতে হবে। (ফৌঃ কাঃ ১০৩(২),১০৩(৩) ধারা।)
তল্লাশি করে কোন কিছু না পাওয়া গেলেও তিন কপি জব্দ তালিকা করে সাক্ষীদের স্বাক্ষর নিতে হবে।

উদ্ধারকৃত মালামালের গায়ে লেবেল লাগাতে হবে। (পিআরবি ৩৭৯ (খ) নিয়ম।)

তল্লাশি করা শেষে পুলিশ নিজেকেও সাক্ষীদের সামনে পরীক্ষা করে দেখাবে। 

তল্লাশি করা শেষে জব্দ তালিকা ছাড়া অন্য কোন মালামালে পুলিশ কোন ধরনের হস্তক্ষেপ করে নি এই মর্মে একটি ডকুমেন্ট বাড়ীর মালিক ও সাক্ষীদের নিকট হতে নিতে হবে।

উপরে উল্লেখিত কার্যক্রম এর ক্ষেত্রে বা তল্লাশিকালে অব্যশই ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১০২,১০৩,১৬৫,১৬৬ ধারা, পিআরবি ২৮০ বিধি অনুসরণ করতে হবে।

♠♠পুলিশ তল্লাশীর নামে তাদের সাথে থাকা মাদক বা অবৈধ জিনিস আপনার ব্যাগে বা পকেটে যে ঢুকিয়ে দেবেনা এটার নিশ্চয়তা কে দিবে? বাংলাদেশের পুলিশকে বিশ্বাস করা যায়না।♠♠

★★★ পুলিশ কন্সস্টেবল দ্বারা অথবা সাদা পোশাকদ্বারী পুলিশ দ্বারা যাতে কাউকে অহেতুক তল্লাশী না করা হয়। যদি করতেই হয় তাহলে যেন মানবাধিকার লংঘন না হয়, আইনের যথাযথ ধারাকে অনুসরন করে তবেই যেন তল্লাশীর কার্য পরিচালনা করা হয়।★★★




বাকস্বাধীনতা

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা (হাট টিমাটিম টিম টিম)

আমাদের শিক্ষাব্যবস্থা (হাট টিমাটিম টিম টিম) =============== হাট টিমাটিম টিম টিম তারা মাঠে পাড়ে ডিম তাদের খাড়া দুটো শিং তারা হাট টিমাট...